সই কই লো আমার ঘর নিকোবার ন্যাতা
সই চাঁদ কত দূরে
সই নদীর ধারে বকুল তলায়
সই পলাশ বনে রঙ ছাড়লো কে
সই ভালো করে বিনোদ বেণী বাঁধিয়া দে
সই লো সই, আমি ম'লে পোড়াস না তোরা
সংসার জীবন যাপন করিতে
সংসারেরি দোলনাতে মা ঘুম পাড়িয়ে
সকরুণ নয়নে চাহ আজি মোর বিদায়-বেলা
সকল জাতির সব মানুষের বন্ধু, হে মোহসীন
সকাল সাঁঝে প্রভু সকল কাজে
সকাল হ'ল শোন্ রে আজান
সখা অসীম আকাশ দিক হারায়েছে
সখা, সখা হের কর্ণের দশা
সখি আমি কাঁটা ঘেরা কেয়া ফুল
সখি আমি-ই না হয় মান করেছিনু
সখি আমি যেন রূপ-মঞ্জরি
সখি আর অভিমান জানাব না
সখি এ নিবিড় বিরহ বেদনা
সখি একেলা যাব না যমুনা
সখি এতদিনে ফুটল তোমার বিয়ের ফুল
সখি এবার রাধার আঁধার ভাঙিয়া
সখি ঐ শোনো বাঁশি বাজে
সখি কই গোপী বল্লভ শ্যামল পল্লব কান্তি
সখি, কৃষ্ণ দরশনে যাবো
সখি কেন এত সাজিলাম
সখি গো বৃথা প্রবোধ দিস্ নে
সখি, চল চল ঐ কেয়া ঝাড়ের কাছে যাই
সখি জাগো রজনী পোহায় (ওগো)
সখি ডরতি হুঁ
সখি তখন আমার বালিকা বয়স
সখি দখিনা মলয়, ঝিরি ঝিরি বয়
সখি দেখলো বাহিরে গিয়া
সখি নাম ধ'রে কে ডাকে দুয়ারে
সখি নিকুঞ্জ সাজানো মোর বৃথা হলো
সখি নেচে নেচে আয়
সখি ফুল ফুটেছে
সখি ফুল ফুটেছে শাখে শাখে
সখি বল্ কোন্ দেশে যাই
সখি বল বল কেমনে মান বজায় রয়
সখি ব'লো বধুঁয়ারে নিরজনে (ব'লো বঁধুয়া রে)
সখি বাঁধো লো বাঁধো লো ঝুলনিয়া
সখি, মান ক'রো না, মুখ তুলে চাও, আসছে তোমার বর
সখি যাবো যাবো রাজার কাছে
সখি যায়নি ত শ্যাম মথুরায়
সখি রাঙাও না, রাঙাও না রাঙাও না
সখি রাধা রাধা নামে বাজে বাঁশরি
সখি রে আমি তো নিয়েছি বঁধুরে কিনে
সখি রে উপায় কি কর
সখি রে মলয় বহিছে ধীরে
সখি লো তায় আন্ ডেকে
সখি লো ফুল বনে
(সখি) শোনালো শ্রবণে শ্যাম শ্যাম নাম
সখি শ্যামের স্মিরিতি
সখি সাজায়ে রাখ্ লো পুষ্প-বাসর
সখি সাপের মণি বুকে ক'রে কেঁদে নিশি যায়
সখি সে হরি কেমন বল
সখি, সেই ত পুষ্প-শোভিতা হ'ল
সখিগণ চল, চল সরোবরে যাবো
সখিরা শোন শোন ঐ দূরে বাজে বাঁশরি
সঙ্ঘ সরণ তীর্থযাত্রা পথে এসো মোরা যাই
সজনে তলায় ও সজনী
সজল কাজল মেঘ বয়ে আনে
সজল-কাজল-শ্যামল এসো
সজল হাওয়া কেঁদে বেড়ায় কাজল আকাশ ঘিরে
সতী মা কী এলি ফিরে
সতী -হারা উদাসী ভৈরব কাঁদে
সন্ধ্যা-আঁধারে ফোটাও দেবতা
সন্ধ্যা নেমেছে আমার বিজন ঘরে
সন্ধ্যা হল ওগো রাখাল এবার ডাক মোরে
সন্ধ্যা-গোধূলী লগনে
সন্ধ্যা ঘনালো আমার বিজন ঘরে
সন্ধ্যা নেমেছে আমার বিজন ঘরে
সন্ধ্যা হলো ওগো রাখাল
সন্ধ্য হলো ঘরকে চলো
সন্ধ্যামালতী যবে ফুলবনে ঝুরে
সন্ধ্যার আঁধার ঘনাইল মাগো
সপ্ত-সিন্ধু ভরি' গীত লহরী
সব দিক দেখা সারা
সবাইকে তুই বর দিলি মা
সবুজ শোভার ঢেউ খেলে যায়
সবেরে সমসে হর্ তক
সর্ব প্রথম বন্দনা গাই
সহসা কি গোল বাঁধালো
সাঁঝের আঁচলে রহিল হে প্রিয় ঢাকা
সাঁঝের পাখিরা ফিরিল কুলায়
সাঁঝের প্রদীপ কেন নিভে যায়
সাকি বুলবুলি কেন কাঁদে
সাগর আমায় ডাক দিয়েছে
সাগর জলে খেলতে এসে
সাগর হতে চুরি
সাগরের যে জোয়ার জাগে
সাজিয়াছ যোগী বল কার লাগ
সাজে পাত্র, সাজে মিত্র, সাজে সৈন্য, রাজা যাবেন শিকারে
সাত ভাই চম্পা কে কি হবি বল
সাত ভাই চম্পা জাগো রে
সাথী হারা পাখি আমি চলার সাথী পেয়েছি
সাদি কি মুছন্দর মে যব
সাধ জাগে মনে পর-জীবনে
সাপ খেলাওঁ তোম্রি
সাপুরিয়া রে! বাজাও বাজাও (খা খা খা বক্ষিলারে খা)
সাবিত্রী সমান হও
সামলে চলো পিছল পথ গোরী
সারা দিন ছাত পিটি হাত হুঁ দুখাইয়ে
সারা দিন পিটি কার দালানের ছাদ গো
সারা ভারত আজ মোর করতলে
সারি সারি আঁকা মোর
সালাম লহ রোজা
সালাম সালাম জামালউদ্দীন
সাহারাতে ডেকেছে আজ বান, দেখে যা
সাহারাতে ফুট্লো রে
সাহেব কহেন চমৎকার
সিদ্ধিদাতা, সিদ্ধিদাতা, সিদ্ধিদাতা
সিনান করিতে গিয়েছিনু সই
সিন্ধু, সিন্ধু, সিন্ধু, ওরে উথলিয়া ওঠে প্রাণ
সীতা, সীতা, সীতা মোর নয়নের তারা
সুখ দিনে ভুলে থাকি
সুদূর মক্কা মদিনার পথে আমি রাহি মুসাফির
সুদূর সিন্ধুর ছন্দ উতল
সুনয়না চোখে কথা ক'য়ে যায়
সুনা হোয়েগা গুলজার
সুন্দর অতিথি এসো
সুন্দর বেশে মৃত্যু আমার
সুন্দর! সুন্দর! অপরূপ! নন্দন-আনন্দ! মনোহর!!
সুন্দর হে, দাও দাও সুন্দর জীবন
সুবল সখা! এই দেখ্ এই পথে তাহার
সুরধুনী ধারার মত সুধার সাগর
সুরে ও বাণীর মালা দিয়ে তুমি আমারে ছুঁইয়াছিলে
সুরের ধারার পাগল -ঝোরা
সৃজন ছন্দে আনন্দে নাচো নটরাজ
সৃজন-ভোরে প্রভু মোরে
সে কেন মজাইল সই
সে চ'লে গেছে ব'লে কি গো স্মৃতিও হায় যায় ভোলা
সে প্রিয় কেন গো এলো আজি
সে চ'লে গেছে ব'লে কি গো
সে হারাইয়া গেছে
সেই আমাদের বাংলাদেশ
সেই দেশে কি যাও গো
সেই পুরানো সুরে আবার গান গেয়ে কে যায় নিতি
সেই মিঠে সুরে
সেই রবিয়ল আউয়ালেরই চাঁদ এসেছে ফিরে
সেদিন অভাব ঘুচবে কি মোর
সেদিন ছিল কি গোধূলি-লগন শুভদৃষ্টি ক্ষণ
সেদিন নিশীথে মোর কানে কানে যে কথাটি গেছ বলে
সেদিন বলেছিলে সেই সে ফুলবনে
সেদিন প্রভাতে অরুণ শোভাতে
সৈয়দে মক্কী মদনী আমার নবী মোহাম্মদ
সো জা সো সো জা জাগ ন্যর নারী
সোজা পথে চল রে ভাই
সোনার আলোর ঢেউ খেলে যায়
সোনার খাটে ঘুমায় কন্যা রূপার খাটে কেশ
সোনার চাঁপা ভাসিয়ে দিয়ে
সোনার বরণ কন্যা গো
সোনার মেয়ে সোনার মেয়ে
সোনার হিন্দোলে কিশোর-কিশোরী
স্নিগ্ধ শ্যাম কল্যাণরূপে রয়েছে
স্নিগ্ধ-শ্যাম-বেণী-বর্ণা এসো মালবিকা
স্বদেশ আমার! জানি না তোমার শুধিব মা কবে ঋণ
স্বপন-বিলাসে চাঁদ যবে হাসে কুমুদ
স্বপন ভেঙে গেলে আমায় খুঁজো না বৃথাই
স্বপন যখন ভাঙবে তোমার
স্বপনে এসেছিল মৃদু-ভাষিণী
স্বপনে এসো নিরজনে
স্বপনে দেখেছি ভারত-জননী
স্বপনের ফুলবনে যেদিন
স্বপ্নে দেখি একটি নতুন ঘর [শ্রবণ নমুনা]
স্বাগত হে অতিথি!
স্বাগতা কনক-চম্পক বর্ণা
স্মরণ পারের ওগো প্রিয়
স্যাখিরী দেখেতো বাগমে কামিনী