হংস-মিথুন ওগো যাও ক'য়ে যাও
হনুমান, বীর তুমি জানে সর্বজন
হয়তো আমার বৃথা আশা
হয়তো তোমার পাব দেখা
হয়ে গেছে জারক নেবু
হর হর শঙ্কর! জয় শিব শঙ্কর
হরি এই তো বলার সময় বটে, হরি বল রে
হরি নাচত নন্দদুলাল
হরি নামের সুধায় ক্ষুধায়
হরি ভক্তি কি নাইয়া
হরি মোরে হোরির রং দিও না
হরি হরি হর হর
হরি হে তুমি তাই দূরে থাক স’রে
হরিণ শিকার হয়েছে ভাই
হলুদ গাঁদার ফুল
হলুদ বরন ঝিঙে ফুলের কাছে
হলুদ বাটিতে হলুদবরণ গৌর মনে পড়ে
হাওয়াতে নেচে নেচে যায়
হাজার তারার হার হয়ে গো
হাতে হাত দিয়ে আগে চল্
হায় আঙিনায় সখি আজো কি সেই চাঁপা ফোটে
(হায় গো) ভালোবেসে অবশেষে কেঁদে দিন গেল
হায়- চির ভোলা! হিমালয় হতে
হায় ঝ'রে যায় মোর আশা-কুসুম বারে বারে
হায় পলাশী ! এঁকে দিলি তুই
হায় ভিখারি কাহার কাছে
হায় স্মরণে আসো গো অতীত কথা
হায় হায় উঠিল মাতম আকাশ পবন
হার মানি ননদিনী
হারানো হিয়ার নিকুঞ্জ পথে
হারিয়ে গেছে ব্রজের কানাই দ্বারাবতী দেশে
হাসি মুখে বাসিফুল ফেলে দাও ভোরে
হাসিয়া মরি রাই কৃষ্ণ শ্যাম
হাসে আকাশে শুকতারা হাসে
হাসে নাচে গায়, ঝাঁক বেঁধে যায় জংলা পাখি
হিন্দু আর মুসলিম মোরা দুই সহোদর ভাই
হিন্দু -মুসলমান দুটি ভাই ভারতের
হিন্দোলি' হিন্দোলি' ওঠে নীল
হিল্মিল্ হিমেল হাওয়ায়
হৃদয় কেন চাহে হৃদয়
হৃদয় চুরি করতে এসে পড়লো ধরা চোর
হৃদয় যত নিষেধ হানে
হৃদয় সরসী দুলালে পরশি'
হৃদি -পদ্মে চরণ রাখো বাঁকা ঘন শ্যাম
হে ঊষা ! অরুণিতে আকাশ
হে কৃষ্ণ চাঁদ দাসীর হৃদয়ে কখন উদয় হবে
হে গোবিন্দ অরবিন্দ
হে গোবিন্দ রাখ চরণে
হে গোবিন্দ, হে গোবিন্দ
হে চির সুন্দর, বিশ্ব চরাচর
হে তরুণ, কেন এই অকরুণ খেলা
হে দুখ-হরণ ভক্তের শরণ
হে দেব অতিথি! এসো আলোকানন্দার তীরে
হে দেব নারায়ণ, হয়েছে অপরাধ
হে নট- ভৈরবী-আশাবরী
হে নাথ তোমায় দোষ দেব না
হে নামাজী আমার ঘরে
হে নিঠুর কালা, কতদিন জ্বালাবে বিচ্ছেদে
হে নিঠুর! তোমাতে নাই আশার আলো
হে পরমাশক্তি পরা প্রেমময়ী
হে পার্থসারথি! বাজাও বাজাও পাঞ্চজন্য শঙ্খ
হে পাষাণ দেবতা
হে প্রবল দর্পহারী
হে প্রিয় আমারে দিব না ভুলিতে
হে প্রিয় ! তোমার আমার মাঝে
হে প্রিয় নবী রসুল আমার
হে প্রিয়তম অন্তরে মম
হে বিজয়ী! হে না-দেখা রূপের কুমার
হে বিধাতা ! হে বিধাতা ! হে বিধাতা !
হে বীর জোয়ান, হে বীর জোয়ান, যাও যাও ছুটে যাও
হে ব্রজকুমার শোনো শোনো
হে ব্রজবল্লভ
হে মদিনাবাসী প্রেমিক ধর হাত মম
হে মদিনার নাইয়া
হে মদিনার বুলবুলি গো
হে মোর অন্তর্যামী
হে মরণ-লক্ষ্মী! খোলো অবগুণ্ঠন খোলো
হে মহামৌনী, তব প্রশান্ত গম্ভীর বাণী শোনাবে কবে
হে মহাশক্তি, তোমারে ফিরায়ে মায়ার শ্মশান হতে
হে মাধব! তোমারেই প্রাণের বেদনা কব
হে মাধব হে মাধব হে মাধব
হে মায়াবী বলে যাও
হে মোর স্বামী, অন্তর্যামী
হে মোহাম্মদ এসো এসো আমার প্রাণে
হে রাজ বৈদ্য, হে রাজ বৈদ্য শীঘ্র হাজির হও
হেড মাস্টারের ছড়ি, সেকেন্ড মাস্টারের দাড়ি
হেমন্তিকা এসো এসো
হের আহিরিণী মানস-গঙ্গ
হের গোধূলি-বেলা সই
হেরা হতে হেলে দুলে নূরানী তনু
হেরি আজ শূন্য নিখিল, প্রিয় তোমারি বিহনে
হেরেমের বন্দিনী কাঁদিয়া ডাকে
হেলে দুলে চলে বন-মালা গলে
হেলে দুলে নীর ভরণে ও কে যায়
হেলে দুলে বাঁকা কানাইয়া গোকুলে চলে
হেসে হেসে কলসি নাচাইয়া কিশোরী চরে
হোক প্রবুদ্ধ সঙ্ঘবদ্ধ মোদের মহাভারত
হোরি খেলে নন্দলালা
হোরির মাতন লাগল আজি
হোরির রঙ লাগে আজি গোপিনীর তনু মনে