অ
অ) ঝুমরো। তীর ধনুক নিয়ে বল
অকূল তুফানে নাইয়া কর পার
অগ্নি ঋষি! অগ্নি-বীণা তোমায় শুধু সাজে
অগ্নি-গিরি ঘুমন্ত উঠিল জাগিয়া
অগ্রপথিক হে সেনাদল
অঙ্গদ, পাদপ পাথর আনিল বিস্তর
অঙ্গাধীপ মহারাজ, আমি চাই দান
অচেতন বানরকূল, পতন সবার
অচেনা সুরে অজানা পথিক
অঝোর ধারায় বর্ষা ঝরে
অতিথি এসেছে এক মোদের কুটিরে
অধীর অম্বরে গুরু গরজন
অনাদরে স্বামী পড়ে আছি আমি
অনাদিকাল হতে অনন্তলোক গাহে
অনুরাগের পায়রী আমার, অভিমানে উড়ে গেল
অনেক কথা বলার মাঝে
অনেক ছিল বলার
অনেক জ্বালা দিয়েছে
অনেক মানিক আছে শ্যামা
অন্তর কাঁদালি বাপ যাদু রে
অন্তরে তুমি আছ চিরদিন
অন্তরে তুমি আছ, প্রেমময় ওহে হরি
অন্তরে প্রেমের দীপ জ্বলে যার
অন্ধকারে এসে তুমি
অন্ধকারে দেখাও আলো
অন্ধকারের তীর্থপথে
অন্নপূর্ণা মা এসেছে
অবিরত বাদর বরষিছে ঝরঝর
অবুঝ মোর আখিঁ-বারি
অবেলাতে, জল আনিতে, সই লো সই পথে কালা
অবেলায় যমুনার কূলে, কে আবার বাজায় লো বাঁশি
অভি নিশি রহি নজাও
অমন করে হাসিসনে( তুই পোড়ার মুখে)
অমর কানন মোদের অমর কানন
অ-মা! তোমার বাবার নাকে
অম্বরে মেঘ-মৃদঙ্ বাজে
অয়ি চঞ্চল লীলায়িত দেহা
অরুণ কিরণ সুধা-স্রোতে
অরুণকান্তি কে গো যোগী ভিখারি
অরুণ-রাঙা গোলাপ কলি
অশিব শক্তি হতে হে শঙ্কর
অশোক কাননে আমি এখনি যাইব
অশ্রু বদল করেছিনু মোরা
অসীম আকাশ হাতড়ে ফিরে
অসীম বেদনায় কাঁদে
অসুর বাড়ির ফেরত এ মা
অ্যগ্যর তুম রাধা হোতে শ্যাম